পৃথিবীতে সন্তান জন্ম হওয়ার পর তাকে ডাকার জন্য যে পদ্ধতি অনুসণ করা হয়, তাই ইসম বা নাম। মানুষ দুনিয়ায় আসার পর প্রথম যে জিনিসটি লাভ করে তা হলো তার নাম-পরিচয়। মৃত্যুর পরেও মানুষের নাম বেঁচে থাকে। তাই আপনার শিশুর সুন্দর নাম রাখা তার জন্মগত অধিকার। শিশুদের সুন্দর ইসলামিক নাম তার জীবনের অনেক কিছু বহন করে। আর তাই ইসলামে এই নাম রাখার ব্যাপারে অত্যধিক গুরুত্ব দেয়া হয়েছে।
শিশুর নামকরণে লক্ষ্যণীয় দিক কি কি?
শিশু জন্মগ্রহণ করার পর তার নাম রাখা হয়। শিশুর ইসলামিক নাম করণের সময় কতিপয় বিষয় লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন:-
১) নামকরণের ক্ষেত্রে নাম সুন্দর, শ্রুতিমধুর ,মার্জিত ও অর্থবহ হওয়া প্রয়োজন।
২) আল্লাহর সত্তাবাচক বা গুণবাচক নামের আগে তথা আব্দুল্লাহ বা আব্দুর রহমান নামের আগে আবদ বা অন্য শব্দ যুক্ত করে ইসলামিক নামকরণ করা ভাল। তবে ডাকার সময় যেন আবদ বা অন্য শব্দ যোগ করে ডাকা হয় তা অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে। শুধু রহমান, রহীম, রাজ্জাক ইত্যাদি গুণবাচক নামে যেন ডাকা না হয়।
৩) অনেক সময় দেখা যায় এমনভাবে নাম রাখা হয় যে এটা কি মুসলিম শিশুর নাম না অন্য কোন ধর্মের শিশুর নাম তা শুনে বুঝা যায় না। তাই মুসলিম শিশুর নাম এমনভাবে রাখা উচিত যা শোনলেই বুঝা যায় এটা এক জন মুসলিম শিশুর নাম। আবার অনেক সময় এমনভাবে নাম রাখা হয় ছেলে বা মেয়ের নামের মধ্যেও তেমন পার্থক্য বুঝা যায় না। এটা ঠিক নয়।
৪) খাতামুন্নাবীয়্যীন (সর্বশেষ নবী), সাইয়েদুল মুরসালীন (রাসুলগণের নেতা) ইত্যাদি যে সব গুণবাচক নামের হকদার একমাত্র রাসুলে কারীম (সঃ) সে সব নামে শিশুর নামকরণ করা ঠিক নয়।
৫) আল্লাহর রাছুল নামের আগে কুনিইয়া রাখতেন। তাই নামের আগে কুনিইয়া রাখা যায়।
৬) ইসলামের ইতিহাসে খুবই ঘৃণিত যে সব নাম, যেমন ইবলীশ, শাদ্দাদ, কারুন, ফেরাউন, আবু জেহেল, আবু লাহাব ইত্যাদি সে সব নামে কোন শিশুর নাম রাখা উচিত নয়।
৭) শুধু আল্লাহ কারও নাম রাখা জায়েয নাই। আল্লাহ পাকের যাতী বোযায় এমন নামকরণ করা হারাম। অনুরূপভাবে আল্লাহর সাথে খাস এমন কোন নাম কারো সাথে লাগোনো যাবেনা। যেমন মালেকুল মুলক (জগতের বাদশাহ) সুলতানুস সালাতীন (বাদশাহদের বাদশাহ) ইত্যাদি।
৮)অধিকাংশ আলেমের মতে জিবরীর, ইসরাফীল, আজরাঈল, মীকাঈল ইত্যাদি ফেরেশতাদের নামে নামকরণ করাও ঠিক নয়।।
৯) যেসব নামের অর্থ আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও আবদ বা গোলাম হওয়া বুঝায় এমন কোন নাম রাখা ঠিক নয় । যেমন গোলাম মোস্তফা, গোলাম নবী, গোলাম রাসুল, আব্দুন্নবী, আব্দুস শামস ইত্যাদি।
১০) শিশুদের সুন্দর নাম রাখা ভাল। তবে একাধিক নামও রাখা যেতে পারে। কারও নাম অসুন্দর হলে , সে বড় হয়ে গেলেও সেই নাম পরিবর্তন করা যায়।
শিশুদের নামকরণে কুসংস্কারের উদাহরণ:
গ্রামে নামকরণ কেন্দ্রীক অনেক কুসংস্কার রয়েছে । অনেক শিক্ষিত লোকদের মধ্যেও গ্রামের সেই কুসংস্কার বিরাজ করছে।
অনেকসময় গ্রামে লক্ষ করলে দেখা যায় যাদের ছেলে বা মেয়ে জন্ম নেয়ার পর পরই মারা যেত, পরবর্তীতে তাদের সন্তান হলে কপালে কালি মেখে দেয়া হতো এবং তাদের অদ্ভুত ধরনের নাম রাখা হতো। যেমন কালো, ধুলো,পচা ,গজা, ইত্যাদি। এ ধরনের নামকরণের পিছনে ভুত, পেত্নী, জ্বিন এমনকি যমদুতের কুদৃষ্টি এড়ানো উদ্দেশ্য ছিল। এটা এক ধরনের কুসংস্কার। কোনও ধরনের কুসংস্কারের বশবর্তী হয়ে তাই শিশুর নাম রাখা ঠিক নয়।আল্লাহর হাতেই সকল মানুষের জীবন ও মৃত্যু নির্ভর করে।
শেরকী আকীদা কি?
আবার অনেককে দেখা যায় দীর্ঘ দিন সন্তান না হবার কারণে সন্তান ভিক্ষা করতে পীরের দরবারে বা আওলিয়াদের মাজারে যায়। এটা সম্পূর্ণ শেরকী আকীদা। কারণ আল্লাহ ছাড়া কারও পক্ষে সন্তান দেয়া সম্ভব নয়। আবার দীর্ঘদিন পর সন্তান লাভ করলে অনেকেই সেটাকে পীরের দান বলে মনে করে তাদের নাম পীরের দান বা পীর বখশ, খাজা বখশ বা খাজার দান রেখে দিত। এ ধরনের নাম রাখাও একবারেই ঠিক নয়। এভাবে মুসলমানদের মধ্যে নামকরণ কেন্দ্রীক অনেক কুসংস্কার রয়েছে।
শিশুর ইসলামিক নাম করণের সঠিক সময়ঃ
আলেমদের মতে শিশুর জন্মের সপ্তম দিনে নামকরণ ও আকীকা করা সুন্নাত। আর কেউ কেউ মনে করেন সন্তান জন্ম হবার পর পরই তার নামকরণ করা সুন্নাত।
আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন,
[su_quote style=”default” cite=”” url=”” class=””]আব্দুল্লাহ ইবনে আবি তালহার জন্মগ্রহণ হবার পর তাকে নিয়ে রাসুলুল্লাহ (সঃ) এর কাছে গেলাম। তখন তিনি হাত বুলিয়ে উটকে আদর করছিলেন। তারপর তিনি জানতে চাইলেন: আমার কাছে কি খেজুর আছে? আমি হ্যাঁ বললাম। তারপর আমি তাঁকে খেজুর দিলাম। তিনি তা চিবিয়ে নরম করলেন এবং শিশুটির মুখ ফাঁক করে তার মুখের ভিতর ভরে দিলেন, শিশুটি তখন তার মুখ নাড়াতে শুরু করলো। নবী (সঃ) বললেন খেজুর হচ্ছে আনসারদের প্রিয়। পরে তার নাম রাখলেন আব্দুল্লাহ। (বায়হাকী)[/su_quote]
তাই সন্তান জন্মের পর পরই তার একটি সুন্দর ইসলামিক নাম রাখা যায়।
তাহনীক ও আকীকা
[su_box title=”তাহনীক ও আকীকা কি?” style=”default” box_color=”#ADD8E6″ title_color=”#FFFFFF” radius=”3″ class=”” id=””]তাহনীক মানে শিশুর জন্মের পর খেজুর চিবিয়ে নরম করে কিংবা মিষ্টি জাতীয় কোন নরম খাদ্য শিশুর মুখের ভিতর দেয়াকে বলে। তাহনীক করা সুন্নাত। আল্লাহর রাসুল (সঃ) খেজুর দিয়ে তাহনীক করতেন। আমাদের সমাজে প্রচলন রয়েছে মধু দিয়ে তাহনীক করার।[/su_box]
তাহনীক ও নামকরণ করার সাথে সাথে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সন্তানের আকীকা করা। হযরত আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত রাসুলে কারীম (সঃ) হযরত হাসান (রাঃ) ও হোসাইন (রঃ) এর জন্মের ৭ম দিনে আকীকা করেছেন।
ছেলে সন্তান হলে দুইটি বকরী, ছাগি বা কোরবানীর গরুর মধ্যে দুই অংশ দেয়া ভাল। ছেলে সন্তান হলে সামর্থ না থাকলে এক অংশ দেয়াও জায়েয আছে। আর মেয়ে সন্তান হলে একটি ছাগি, বকরী বা এক অংশ দিতে হয়।
আকীকার গোশত আত্বীয় স্বজন, ফকীর মিসকীনকে দেয়া যায় এবং নিজেও খাওয়া যায়। আর আকীকা সপ্তম দিন করতে না পারলে পরেও করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ ইসলামিক নামঃ ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ পর্ব-১
শিশুদের সুন্দর ইসলামিক নাম রাখার গুরুত্ব আছে কি?
একজন নবজাতক শিশুর জন্মের পর তার একটি সুন্দর নাম রাখতে হয়। আর তাকে সবাই সেই নামেই ডাকে। তাই কেউ ডাকলে সে তার দিকে তাকায়। আর বড় হবার পর সে এই নামেই পরিচিতি লাভ করে।
শিশু জন্মের পর সে নিজের নাম রাখতে পারেনা। এ দায়িত্ব তার পিতা মাতা বা আত্মীয় স্বজনের। পিতা মাতা বা যারাই নাম রাখবে তাদের উচিত সুন্দর নাম রাখা।
এ প্রসঙ্গে হযরত ইবনে আব্বাস ও আবু সাঈদ থেকে বর্ণিত আছে ,
রাছুল (সঃ) বলেছেন,যার সন্তান জন্মগ্রহণ করে সে যেন তার সুন্দর নাম রাখে ও সুশিক্ষা দেয় এবং সাবালক হলে তার বিবাহ দেবে। আবার প্রাপ্ত বয়স্ক হলে বিবাহ না দেবার কারণে যদি সে গুনাহ করে তাহলে সে গুনাহ তার পিতার উপর বর্তাবে। (বায়হাকী, হাদীছটি যঈফ)
শিশুর সুন্দর নাম রাখা পিতার কর্তব্য। তাই অর্থবোধক, মার্জিত ও ইসলামী ভাবধারায় উজ্জীবিত, সুন্দর নাম রাখতে হয়। কারণ তা শিশুর জীবনে প্রভাব পড়ে।
অন্য আরেক হাদীসে আছে, আবু দারদা (রাঃ) বর্ণনা করেন যে রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন,
তোমাদের নামে এবং তোমাদের পিতাদের নামে কিয়ামতের দিন তোমাদেরকে ডাকা হবে, তাই তোমাদের নামগুলি সুন্দর রাখো। ( আবু দাউদ)
অনেক সময় মুসলিম সমাজে অনেকেই তার শিশুর এমন নামভাবে রাখেন যা মোটেও অর্থবোধক নয়। এবং এই নাম শুনে বুঝা যায়না এটা কোন মুসলিম শিশুর নাম কিনা? এটা অনেক দুখের বিষয়।
আধুনিক ছেলেদের ইসলামিক নামের তালিকাঃ
অনেকেই নিজের ছেলে শিশুর জন্য আধুনিক ইসলামিক নাম অনুসন্ধান করেন। তাই আধুনিক ছেলেদের সুন্দর নামের তালিকা অর্থ সহ নিচে দেয়া রয়েছে। যেখান থেকে আপনি আপনার নবজাতক শিশুর জন্য ভালো নাম খুঁজে রাখতে পারবেন।
ছেলেদের ইসলামিক নাম | অর্থ | ইংরেজি বানান |
রাগীব শাকিল | আকাঙ্ক্ষিত সুপুরুষ | Ragib Shakil |
রাগীব রহমত | আকাঙ্ক্ষিত দয়া | Ragib Rahmot |
রাগীব রওনক | আকাঙ্ক্ষিত সৌন্দর্য | Ragib Rawnak |
রাগীব নুর | আকাঙ্ক্ষিত আলো | Ragib Noor |
রাগীব নাদের | আকাঙ্ক্ষিত প্রিয় | Ragib Nader |
আহনাফ আতেফ | ধর্মিবিশ্বাসী দয়ালূ | Ahnaf Atif |
রাগীব নাদিম | আকাঙ্ক্ষিত সঙ্গী | Ragib Nadim |
রাগীব নিহাল | আকাঙ্ক্ষিত চারাগাছ | Ragib Nihal |
রাগীব মোহসেন | আকাঙ্ক্ষিত উপকারী | Ragib Mohsen |
রাগীব মুহিব | আকাঙ্ক্ষিত প্রেমিক | Ragib Muhib |
রাগীব মুবাররাত | আকাঙ্ক্ষিত ধার্মিক | Ragib Mubarrat |
রাকিন আবসার | শ্রদ্ধাশীল দৃষ্টি | Raqin Absar |
রাগীব শাহরিয়ার | আকাঙ্ক্ষিত রাজা | Ragib Shahriar |
রাব্বানী রাশহা | স্বর্গীয় ফলের রস | Rabbani Rashha |
রাহীম | দয়ালু | Rahim |
রুমী | সৌন্দর্য,মাধুর্য | Rumi |
মাসুম মুশফিক | নিষ্পাপ দয়ালু | Masum Mushfiq |
মাসুম লতীফ | নিষ্পাপ পবিত্র | Masum Lateef |
মুজাফফর লতীফ | জয়দীপ্ত পবিত্র | Muzaffar Lateef |
মুমিন | বিশ্বাসী | Mumin |
মুস্তফা আকবর | মনোনিত মহান | Mustafa Akbar |
মুজাহিদ | ধর্মযোদ্ধা | Muzahid |
মুবারক | শুভ | Mubaraq |
মুনেম | দয়ালু | Monem |
আজমাইন আদিল | সম্পূর্ণ ন্যায় পরায়ণ | Ajmain Adil |
আজমল আহমেদ | নিখুঁত অতি প্রশংসাকারী | Ajmal Ahmed |
আজওয়াদ আখলাক | অতি উত্তম চারিত্রিক গুণাবলী | Ajwad Akhlaq |
আহনাফ আহমাদ | ধার্মিক প্রশংসনীয় | Ahnaf Ahmad |
আদিল আহনাফ | ন্যায়পরায়ন ধামিক | Adil Ahnaf |
আবরার ফাহাদ | ন্যায়বান সিংহ | Abrar Fahad |
আমান | নিরাপদ | Aman |
আমির | নেতা | Amir |
আনিস | আনন্দিত | Anis |
আলতাফ | দয়ালু | Altaf |
আমিন | বিশ্বস্ত | Amin |
আহনাফ আতেফ | ধর্মিবিশ্বাসী দয়ালূ | Ahnaf Atif |
আজওয়াদ আবরার | উত্তম ন্যায়বান | Ajwad Abrar |
আহনাফ মুত্তাকী | ধর্মিবিশ্বাসী সংযমশীল | Ahnaf Muttaqi |
আলিম | জ্ঞানী | Alim |
আলতাফ | দয়ালু | Altaf |
আজমাল | অতি সুন্দর | Ajmal |
আলি আবসার | উচ্ছ দৃষ্টি | Ali Absar |
আবরার গালিব | ন্যায়বান বিজয়ী | Abrar Galib |
আবছার | দূষ্টি | Absar |
তারিক | নক্ষত্রের নাম | Tariq |
তানভীর | আলোকিত | Tanvir/Tanveer |
তাসলীম | নক্ষত্রের নাম | Taslim |
তওকীর তাজাম্মুল | সম্মান মর্যদা | Tawqir Tajammul |
তকী তাজওয়ার | ধার্মিক রাজা | Toki Tajwar |
তাহের | পবিত্র | Taher |
সাকীব | উজ্জল | Sakib |
সামছুদ্দীন | দ্বীনের উচ্চতর | Samsuddin |
সদরুদ্দীন | দ্বীনের জ্ঞাত | Sadruddin |
সিরাজ | প্রদীপ | Siraz |
সিরাজুল ইসলাম | ইসলামের বিশিষ্ট ব্যক্তি | Sirazul Islam |
সালাম | নিরাপত্তা | Salam |
সারিম শাদমান | স্বাস্থ্যবান | Sarim Shadman |
সালাহ | সৎ | Salah |
সাদিক | সত্যবান | Sadiq |
সাদ্দাম হুসাইন | সুন্দর বন্ধু | Saddam Hussain |
সাদেকুর রহমান | দয়াময়ের সত্যবাদী | Sadequr Rahman |
সাদিকুল হক | যথার্থ প্রিয় | Sadiqul Haque |
সাদিক | সত্যবান | Sadik |
সফিকুল হক | প্রকৃত গোলাম | Safiqul Haque |
সালাম | নিরাপত্তা | Salam |
শফিক | দয়ালু | Shafiq |
শাকীল | সুপুরুষ | Shakil/Shaqil |
হান্নান | অতি দয়ালু | Hannan |
হামিদ | মহা প্রশংসাভাজন | Hamid |
জাহীদ | সন্ন্যাসী | Zahid |
ইব্রাহীম | একজন নবীর নাম | Ibrahim |
ইহসান | উপকার করা | Ihsan |
ইদ্রীস | শিক্ষায় ব্যস্ত ব্যক্তি | Idris |
ইকবাল | উন্নতি | Iqbal |
ইলিয়াছ | একজন নবীর নাম | Ilias |
ফুয়াদ | অন্তর | Fuad |
ফাইয়ায | অনুগ্রহকারি | Faiyaz |
কাসসাম | বন্টনকারী | Kassam |
কাওকাব | নক্ষত্র | Kawqab |
কাসিম | বণ্টনকারী | Kasim |
উসামা | বাঘ | Usama |
লতিফ | মেহেরবান | Latif |
নিয়ায | প্রার্থনা | Niyaz |
নাফিস | উত্তম | Nafis |
নাঈম | স্বাচ্ছন্দ্য | Naim |
নামকরণের নানা দিকের উপর লক্ষ্য রেখে আপনার শিশুর সুন্দর সুন্দর নাম রাখুন। আর হাদিসেও আছে শিশুর সুন্দর নাম তার জন্য বেহেশতের দরজাও খুলে দিতে পারে। তাই আপনার বাচ্চার নাম রাখার পূর্বে নামের অর্থ ভালো করে জেনে রাখতে হবে। সুতরাং শিশুর জন্য সুন্দর ইসলামিক নাম রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
এই আর্টিকেলটি পিডিএফ ফরমেট এ পড়তে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।
[su_button url=”https://bdbasics.com/wp-content/uploads/2021/07/shishuder-islamik-nam-er-gurutto.pdf” target=”blank” style=”default” background=”#2D89EF” color=”#FFFFFF” size=”3″ wide=”no” center=”no” radius=”auto” icon=”” icon_color=”#FFFFFF” text_shadow=”none” desc=”” download=”” onclick=”” rel=”” title=”” id=”” class=””]শিশুদের ইসলামিক নাম pdf [/su_button]